গুরুত্বপূর্ন প্রশ্ন

প্রশ্ন: উদ্ভাসের পরিচালক কে?

প্রশ্ন: আমি একজন মফস্বলের ইন্টারনেট সেবাদানকারী। চাঁদা না দেওয়ার কারনে আমাকে ব্যবসা করতে দিচ্ছে না। এখন কি করনীয়?

প্রশ্ন: ছয় দফা কর্মসূচি বাঙালির ম্যাগনাকার্টা বলা হয় কেন?

প্রশ্ন: কম্পিউটারের মূল মেমোরি কিসের তৈরি?

প্রশ্ন: বিসিক কুমিল্লায় মোট কয়টি শিল্পনগরী রয়েছে?

প্রশ্ন: Vowel কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি?

প্রশ্ন: Sentence (সেনটেন্স) কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি?

প্রশ্ন: ভাষা কত প্রকার ও কি কি?

খতমে তারাবীহ প্রসঙ্গে জানতে চাই?

শিক্ষা ও রেফারেন্স

পবিত্র মাহে রমজানে "খতমে তারাবীহ" পড়ায়ে বিনিময়/হাদিয়া দেওয়া-নেওয়া জায়েজ আছে কি না? কুরআন হাদিসের আলোকে দলিল প্রমাণসহ বিস্তারিত জানালে উপকৃত হব। বিঃদ্রঃ- কোন একজন হক্কানী আলেম বা মুফতি সাহেব সঠিক উত্তর প্রদান করিবেন।

এই প্রশ্নের ১ টি উত্তর আছেঃ-

উত্তর: miki কর্তৃক

তারাবীহ নামাজ পড়ার জন্য শর্ত হল এশারের নামাজ পড়তে হবে, তারাবিহ নামাজের জন্য রাতের কোনো বিশেষ সময়কে নির্দিষ্ট করে দেননি। তবে তারাবিহ নামাজ অবশ্যই এশার নামাজের পর থেকে সুবহে সাদিকের পূর্ববর্তী সময়ের মধ্যে আদায় করতে হবে।
যদি আপনার মসজিদে যাওয়ার জন্য কোন ধরনের বাঁধা না থাকে তাহলে মসজিদে গিয়ে এশারের জামাত তারপর জামায়াতের সাথে তারাবীহ নামাজ আদায় করবেন। আমাদের দেশে প্রায় সকল মসজিদে খতম তারাবী হয়। এখন ধরুন আপনি আপনার এলাকায় তারাবীর মাধ্যমে কুরান শ্রবণের নিয়ত করেছেন, আপনার মসজিদে ২১ দিনে খতম আদায় করা হবে, এখন কোন কারনে আপনি যদি অন্য কোথাও যান যেখানে ২৭ দিনে খতম আদায় হয় তখন আপনার কুরান শ্রবনের ধারাবাহিতা আর ঠিক থাকল না, এ সমস্যাটাকে দুর করার জন্য বাংলাদেশ ইসলামী ফাউন্ডেশন নোটিশ দিয়েছে প্রত্যেক মসজিদে যেন তারাবীতে একই পরিমাণ কুরান তেলাওয়াত করা হয় তাহলে আপনি রমজানে যে কোন জায়গায় যান না কেন আপনার আর কোরান খতমের ধারাবাহিকতা নষ্ট হবে না।
ইসলামী ফাউন্ডেশন বলেছেন বাংলাদেশর প্রতিটি মসজিদ যেখানে খতমে তারাবী অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে তারা যেন ১ম রমযান থেকে ৬ষ্ঠ রমজান পর্যন্ত প্রতিদিন দেড় পারা করে ৯ পারা তেলাওয়াত এবং বাকি ২১ দিন ১ পারা করে ২১ পারা তেলাওয়াত করে নিলে ২৭শে রমজানে ৩০ পারা কোরআন খতম করতে সক্ষম হবেন এবং বাংলাদেশের প্রতিটি মসজিদের তেলাওয়াতের এই সুচি অনুসরণ করলে তখন যে কোন ব্যক্তি যে কোন স্থানে গিয়ে তারাবী আদায় করলেও তার খতমে তারাবীতে ছেদ পড়বেনা।
তারাবীহ নামাজে যারা ইমাম হবেন তারা খুব বেশী টেনে টেনেও পড়বে না যেমন (আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন) খুব বেশী দ্রুতও পড়বেন না, যেমন (আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন) বেশী টেনে টেনে পড়ার কারনে দীঘসময়ক্ষেপন হলে মানুষ খতম তারাবীতে অংশ গ্রহণ করবেন না, আবার যদি খুব বেশী দ্রুত তেলাওয়াত করা হয় যাতে কিছুই বুঝা যায় না তাতেও কোন ফায়দা নাই, তাই মসজিদ কতৃপক্ষ নিয়োগপ্রাপ্ত হাফেজসাহেব গনকে বলে দিবেন যেন মধ্যমপন্থা অবলম্বন করেন। যেমন( আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন)
তারাবিহ নামাজের নিয়ত:
نويت ان اصلى لله تعالى ركعتى صلوة التراويح سنة رسول الله تعالى متوجها الى جهة الكعبة الشريفة الله اكبر.
(নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা, রকাআতাই সালাতিত তারাবিহ সুন্নাতু রাসুলিল্লাহি তা’আলা, মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতিশ শারিফাতি, আল্লাহু আকবার।)
অর্থ: আমি ক্বিবলামুখি হয়ে দু’রাকাআত তারাবিহ সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ নামাযের নিয়ত করছি। আল্লাহু আকবার।
মনে রাখবেন নিয়ত হল মনের ইচ্ছা মুখে উচ্চারন করে নিয়ত করতে হবে এমনটি জরুরী নয়।
তারাবীর নামাজ ২ রাকাত করে করে নিয়ত করে মোট ২০ রাকাত পড়তে হয়
হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ রমজান মাসে বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন। {মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা- হাদীস নং- ৭৬৯২, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭২, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯১}
২ রাকাত করে করে ৪ রাকাত পড়ার পর বসে বসে যে কোন দোয়া পাঠ করতে পারেন দোয়ায়ে মাছুরা পাঠ করতে পারেন, দরুদ শরীফ পাঠ করতে পারেন, তবে বেশ ভাল অথপূণ একটি দোয়া হল যা সচরাচর পড়া হয়-
سبحان ذى الملك والملكوت سبحان ذى العزة والعظمة والهيبة والقدرة والكبرياء والجبروت . سبحان الملك الحى الذى لاينام ولا يموت ابدا ابدا سبوح قدوس ربنا ورب الملئكة والروح.
উচ্চারণ: সুব্হানাযিল মুলকি ওয়াল মালাকুতি সুবহানাযিল ইযযাতি ওয়াল আযমাতি ওয়াল হাইবাতি ওয়াল কুদরাতি ওয়াল কিবরিয়ায়ি ওয়াল জাবারূত। সুব্হানাল মালিকিল হায়্যিল্লাযি লা-ইয়ানামু ওয়ালা ইয়ামুতু আবাদান আবাদা। সুব্বুহুন কুদ্দুছুন রাব্বুনা ওয়া রাব্বুল মালাইকাতি ওয়ার রূহ।
এরপর মুনাজাত দিবেন নিজের মনের মত করে মুনাজাত দিতে পারেন তবে খুব সুন্দর অথবোদক একটি মুনাজাত হল
আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকা জান্নাতা ওয়া নাউ’জুবিকা মিনান্নারী, ইয়া খালিকাল জান্নাতা ওয়ান্নারী, বিরাহমাতিকা ইয়া আজিজু, ইয়া গাফ্ফারু, ইয়া কারীমু, ইয়া সাত্তারু, ইয়া রাহীমু, ইয়া জাব্বারু, ইয়া খালিকু, ইয়া বার্রু। আল্লাহুম্মা আর্যিনা মিনান্নার; ইয়া মুযিরু, ইয়া মুযিরু, ইয়া মুযির। বিরাহমাতিকা ইয়া আর হামার রাহিমিন।
আর যদি সুরা তারাবী হয় তখন সবচেয়ে সহজ হল যা মনে রাখা সহজ এবং রাকাত ছুটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকেনা, তা হল ২০ রাকাত তারাবীর ১ম রাকাতে সুরা ফাতেহার সাথে সুরা ফিল (আলম তারা) ২য় রাকাতে সুরা কুরাইশ, ৩য় রাকাতে সুরা মাউন, ৪থ রাকাতে সুরা কাউছার, ৫ম রাকাতে সুরা কাফেরুন, ৬ষ্ঠ রাকাতে সুরা নছর, ৭ম রাকাতে সুরা মাছাদ, ৮ম রাকাতে সুরা এখলাছ, ৯ম রাকাতে সুরা ফালাক, ১০ রাকাতে সুরা নাস। এভাবে ১০ রাকাত হয়ে গেল একই পদ্ধতিতে বাকী ১০ রাকাত পড়ে নিবেন ২০ রাকাত আদায় হয়ে যাবে। আর যাদের অন্যান্য সুরা মনে আছে বড় বড় সুরা মুখস্থ আছে তারা বড় বড় সুরাগুলিও পড়তে পারেন। ধরুন আপনি একাকি নামাজ পড়তে চাইছেন কিন্তু আপনার শুধুমাত্র সুরা ফাতেহা ও সুরা এখলাছ (কুল হুয়াল্লাহু আহাদ) মুখস্থ আছে তখন আপনি সবগুলি রাকাতে সুরা ফাতেহা ও সুরা এখলাছ দিয়েই পড়বেন, এতেও আপনার তারাবী হয়ে যাবে।
অনেকে মসজিদে তারাবীতে অংশ গ্রহণ করে ঠিকই কিন্তু ইমাম যখন তেলাওয়াত করেন তখন আরাম করে বসে থাকেন যখন রুকুতে যাওয়ার সময় হয় তখন তাড়াহুড়া করে উঠে নামাজে শরিক হয়, এমনটি করলেও তারাবীর যে উদ্দেশ্য তা অর্জিত হবে না।
আল্লাহ পাক আমাদেরকে রমজানের তারাবীহ সঠিক ভাবে আদায় করার তৌফিক দান করুন। আমিন।

t
f

একই ধরণের প্রশ্ন

প্রশ্ন: গাইবান্ধা জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ সম্পর্কে জানতে চাই?

উত্তর: জমিদারবাড়ি ৪) রাজা বিরাট ৫) ভবানীগঞ্জ পোস্ট অফিস ৬) শাহ সুলতান গাজীর মসজিদ।... বিস্তারিত

প্রশ্ন: ঠাকুরগাঁও এর দর্শনীয় স্থান সমূহ সম্পর্কে জানতে চাই?

উত্তর: মসজিদ ৪) জগদল রাজবাড়ি ৫) বাংলাগড় ৬) কূপ ও শিলালিপি। ... বিস্তারিত

প্রশ্ন: দিনাজপুর জেলার থানা ও উপজেলা কয়টি ও কি কি? থানা সমূহ সম্পর্কে জানতে চাই।

উত্তর: কাহারোল ৩। ঘোড়াঘাট ৪। বিরল ৫। খানসামা ৬। পার্বতীপুর ৭।... বিস্তারিত

প্রশ্ন: গাইবান্ধা জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ সম্পর্কে জানতে চাই?

উত্তর: জমিদারবাড়ি ৪) রাজা বিরাট ৫) ভবানীগঞ্জ পোস্ট অফিস ৬) শাহ সুলতান গাজীর মসজিদ।... বিস্তারিত

প্রশ্ন: ঠাকুরগাঁও এর দর্শনীয় স্থান সমূহ সম্পর্কে জানতে চাই?

উত্তর: মসজিদ ৪) জগদল রাজবাড়ি ৫) বাংলাগড় ৬) কূপ ও শিলালিপি। ... বিস্তারিত

প্রশ্ন: দিনাজপুর জেলার থানা ও উপজেলা কয়টি ও কি কি? থানা সমূহ সম্পর্কে জানতে চাই।

উত্তর: কাহারোল ৩। ঘোড়াঘাট ৪। বিরল ৫। খানসামা ৬। পার্বতীপুর ৭।... বিস্তারিত

তথ্য: রডের ওজন বের করার নিয়ম (সূত্র সহ)

কেজি এই দুই নিয়মেই রডের ওজন বের করা যায়। অর্থাৎ... বিস্তারিত

তথ্য: ছাদের রডের হিসাব

ইঞ্চি বা ০.৫ ফুট পর পর ব্যবহার করা হয়। আমরা... বিস্তারিত

তথ্য: বিল্ডিং কোড আইন সম্পর্কে জানুন

... বিস্তারিত

তথ্য: দালানের নোনা ধরা প্রতিরোধ ও প্রতিকার

পাথরের তৈরী দেয়ালে সাদা সাদা লবনের অধঃক্ষেপ যা দেয়ালের সৌন্দর্য... বিস্তারিত

তথ্য: বিভিন্ন কোম্পানির রডের দাম

ও দাম দেখানো হল। এই লিখায় যে দাম দেখানো হয়েছে... বিস্তারিত

প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুন

সাধারন জ্ঞান জিজ্ঞেস করুন

সাইন আপ

লগ ইন

সাধারণ জ্ঞান

লিংক বিল্ডিং

পয়েন্ট উপার্জন

বিজ্ঞাপন

লিংক ও নীতিমালা